তাই বাধ্য হয়ে আমি একটু ব্যতিক্রমধর্মী লেখা নিয়ে হাজির হচ্ছি আপনাদের সামনে। আমি দেখেছি আমার সেক্সুয়াল একটা পোস্ট বিভিন্ন ব্লগ সাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। যাই হোক আমি আমার পরিচয় দিই। আমি বর্তমানে একজন এনজিও কর্মী। সেই স্বার্থে লেখাগুলো লেখার দায়িত্ব তুলে নিলাম নিজের কাধে। আমরা অনেকে হয়তো এই মজার মজার রহস্যময় গল্প পড়ে যদিও কোথাও কোথাও এটাই বাস্তবতা।
স্তন ক্যান্সার কেন হয়?
প্রথম কারণ: স্তনের কোষগুলো পরিপক্ততা প্রাপ্তির পূর্বে যদি কোষগুলো মারা যায় তাহলে সহজেই এই রোগে আক্রান্ত হবে।
২য়ত: স্তনে অত্যাধিক মৈথুনের ফলে দুগ্ধ শিরাগুলো নিস্তেজ হয়ে গেলে এ রোগে আক্রান্ত হয়।
বলা বাহুল্য আমাদের দেশের কিশোরীরা বয়োসন্ধি কালের শুরুতে বুঝে উঠতে পারেনা আসলে তার কি করা উচিত। তার স্ফিত বক্ষ জুড়ে থাকে কৌতুহলের ব্ন্যা। আর তাই সহজেই তার কাছের মানুষগুলো তার সুযোগ নিতে পারে। ফলে যা হবার তাই। তার নতুন জন্ম নেওয়া কোষগুলো মৃত্যু মুখে পতিত হয়। শারিরিক গঠন বদলে যায় খুব সহজেই। ফলে নিজেকে তার কাছে বোঝা মনে হয়। হতাশা কাজ করে নিজের মধ্যে। তাই বাধ্য হয়ে সেক্সের মাধ্যমে নিজের হতাশাকে মুক্তি দিতে ছুটে যায় রাত্রের আলোয় ছুটে যাওয়া পতংগ পালের মত। ছুটে আসে অবধারিত মৃত্যু। কখন তার দেহে মরণ রোগ বাসা বাধে তার হিসাব মেলাতে পারে না। একটা পরিসঙখ্যানে দেখা যায় অপ্রাপ্ত বয়সের যৌনতায় ৮০শতাংশ দায়ী স্তন ক্যান্সারের মত মরণ ব্যধির জন্য। একটু সচেতন হলেই কিন্ত খুব সহজেই রোধ করা যায় এই মরণ ব্যধি।অপর দিকে যৌবনের পরিপূর্ণতায় উপভোগ করতে পারেন অনাবিল শান্তি। জাতিকে উপহার দেওয়া সম্ভব একজন সুস্থ মা।তাই আপনার সন্তানকে শিখতে, জানতে এবং বুঝতে সহযোগীতা করুন।


0 comments